Main menu

Unbearable Endurance

In our present era, everyone is so rudded to respect others. Today accessing power is our usual manner; human beings make lots of frightening inflexible pronouncements that isolate social ties between countries, nations, religions, and cultures. Finally, all personal relations have crumbled. In the same way, defending one’s own belief or decision, a person uses muscle power, which separated one from another; thus, loneliness swallowed every person. Everyone feels emptiness. In our human hood, we are living with the lies and the fear all alone. In that situation, our understanding of existence forces us toward loneliness. I always feel that the crowd boosts me towards isolation. This state of affairs enchants me to create my beginning artworks. I start to work with vast, abandoned land. Simultaneously, I feel tempted for lots of unbearable endurance images; they haunted me every time. Our regular global news was introducing those images which no one can not avoid. They throw me in suffocating feelings. I can’t tolerate them, I am shivering to see them regularly, so I recreate some images using that information. I want to release myself from this nightmare. I have nothing to do to stop them but eagerly expect to hoop that this brutality will end one day.

 

It starts with conflict from the start of my surface making, and I often use soft floppy color to the raw surface or the dark. For the famous newspaper image, I use ornamental objects or innocent forms. Create an illusion using the graphical texture on the aquarelle surface or by conflicting with the shadow and the textured surface. The nature of the brutal story forces me to make me this conflict. All the symbolic or figurative forms are distributed to the whole canvas here and there, which creates a different narration where the viewer can recreate the various stories. That is the possibility to uprise the formation of format inside the images. I have not had enough experience to express myself using all those elements and narration, so all those works reopen my understanding of art’s essence.

আজ-কাল কেন যেন একে অন্যের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল না, ক্ষমতার দম্ভে মানুষ প্রতিনিয়ত ভয়ঙ্কর বিরোধপূর্ণ বক্তব্য বা আচরণ করে যা দেশ, জাতি, ধর্ম এবং সংস্কৃতির মধ্যে জটিলতা সৃষ্টি করে। সামাজিক সম্পর্কের বুনটে বিরোধ তৈরি হয়, তৈরি হয় বিচ্ছিন্ন নানা ঘটনা। অবশেষে, সমস্ত ব্যক্তিগত সম্পর্ক ভেঙে পড়ে মানুষের একাকীত্ব ও নিঃসঙ্গতা বেড়ে যায়। অন্যদিকে কিছু লোক নিজের বিশ্বাস বা সিদ্ধান্তকে অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়। এমনকি পেশী শক্তি ব্যবহার করতেও দ্বিধাবোধ করে না। শূন্যতা গ্রাস করে, মিথ্যা ও ভয় আর অবিশ্বাসের সাথে যাত্রা করে অনিশ্চয়তার ধুম্রজালে। জনারণ্যের মধ্যে থেকেও বিশাল একাকীত্বের অনুভব করি প্রতিনিয়ত।
এই অবস্থা আমাকে আমার শুরুর শিল্পকর্ম তৈরিতে ধাবিত করে। শুরুর দিকে পরিত্যক্ত পরিসরের উপস্থাপনের মাঝে আমার একাকীত্বের অনুভবটি প্রকাশ করতে সচেষ্ট হই। প্রতিনিয়ত অসহনীয় সংবাদ পত্রের ছবি গুলো এই তীব্রতাকে আর বাড়িয়ে তোলে। কিছু কিছু ছবি ও ঘটনা শুনে কম্পিত হই। তখন সেই সব ইমেজ নিজের কাজে ব্যবহার করে নতুন একটি বিন্যাসের সূচনা করি। দুঃস্বপ্ন থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে চাই আর প্রত্যাশা করি নিশ্চয়ই এই বর্বরতা একদিন শেষ হবে। এ পর্বের কাজগুলোতে প্রায়শঃ ঘটনার সূত্রধরে ডিজিটাল ক্যানভাসের পৃষ্ঠ তল তৈরিতেই একধরনের বৈপরীত্য রচনায় সচেষ্ট হই। বিপরীত রঙের ব্যবহারের সাথে বিপরীত ফর্ম ব্যবহার করি। সংবাদপত্রের বহুল ব্যবহৃত ইমেজের বিপরীত আলংকারিক জিনিস অথবা কোমল অবয়বের সমন্বয় ঘটাতে উদ্যত হই। কখনো জলরঙের পৃষ্ঠতলের উপর গ্রাফিকাল টেক্সচার ব্যবহার করে দ্বন্দ্ব তৈরি করি। প্রকৃতপক্ষে পাশবিক গল্পের প্রকৃতি আমাকে এই সংঘাত তৈরি করতে বাধ্য করে। সমস্ত প্রতীকী বা রূপক রূপ গুলি পুরো ক্যানভাসে এখানে-সেখানে বিতরণ করা হয়, যা একটি ভিন্ন বর্ণনা তৈরি করে, যেখানে দর্শক নতুন একটি কাহিনী পুনরায় তৈরি করতে পারে। গঠনের বিন্যস্ততার ফলে ইমেজগুলি নতুন কোন সম্ভাবনা নিয়ে উপস্থিত হয়। এই সমস্ত উপাদান এবং বিবরণটি ব্যবহার করে নিজেকে প্রকাশ করার মতো পূর্ব অভিজ্ঞতা আমার ছিল না তাই অপরিচিতের মাঝে নিজেকে ছেড়ে দিয়ে পুনরায় নিজেকে পাঠ করাটাই উদ্দেশ্য।

(Visited 22 times, 1 visits today)

Biography of Tanvir Parvez

Tanvir Parvez was born in Chandpur, Bangladesh, on 15 September 1972. He completed his school level from Chandpur in 1988 and entered Chittagong Art College in 1989. He’s an author, art critic, painter,  printer, photographer, UI, and UX Designer. He completed his Masters of Fine Arts (held in 1998) from the University of Chittagong.  In 1995 he submitted his keynote paper “Our Art Education” in the seminar, which was held at Fine Arts Dept., University of Chittagong.  His article “Originality of the Artist and Institutional Art” was published in the journal ART, July- September issue of 1996. Tanvir Parvez was one of the pioneer members of new media art practices in Chittagong in 1999.  He attended the longest footprint road painting and performance art activities, also attended environmental art camp, which was held on near Chittagong EPZ. After completing his education, he worked with the different organizations; finally, he joined the creative multimedia team of Beximco Pharmaceuticals Ltd. on 1st September of 2000. At the beginning of the same year, Tanvir Parvez arranged an art exhibition, sharing the gallery with one of his friends at the Zainul art gallery named “Space-Specific Art.” All this time, he attends all national and international art exhibitions arranged by Bangladesh Shilpakala Academy. A lot of his article published in different national dailies like “Young Artists Art Exhibition (নবীন চারুকলা প্রদর্শনী)” published in the National Daily Dainik Bhorer Kagoj, 05 May 1998; “Art Practices of Freshers (নতুনদের শিল্পচর্চা)” published in the National Daily Protham Alo, 05 February 1999. Some of his article published in country’s renowned little magazine like “Artist’s Individualism and Institutional Art-Education (শিল্পীর স্বকীয়তা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিল্প-শিক্ষা)” published in Noi (A Quarterly Art Journal) in March 2001.

Please React...!